References:
১. William McDougall তাঁর গ্রন্থে সাত প্রকার হাসির কথা উল্লেখ করেন। অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, কলকাতা, করুণা প্রকাশনী, ২০১৫, পৃ. ১
২. তদেব, পৃ. ১
৩. The Expression of the Emotions by Chaeles Darwi, তদেব, পৃ. ২
৪. ঈষদ্বিকাসি নয়নং স্মিতং স্যাৎ স্পন্দিতাধরং।
কিঞ্চিলক্ষ্য দ্বিজং তত্র হসিতং কথিতং বুধৈঃ ।
মধুর স্বরং বিহসিতং সাংসশির কম্পমবহসিতং।
অপহসিতং সাস্রক্ষং বিক্ষিপ্তাঙ্গং ভবত্যতিহসিতম্।
তদেব, পৃ. ৩
৫. তদেব, পৃ. ৭-৮
৬. সে পান্ডুলিপি বর্তমান লেখকের কাছে সংরক্ষিত আছে
৭. সুরঞ্জন রায়, ‘বিজয় সরকার ও প্রফুল্লরঞ্জনের গানের বৈচিত্র্য ও বিষয় সমতা’ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ষান্মাসিক বাংলা পত্রিকা, ত্রিত্রিংশ বর্ষ, ১ম ও ২য় যুক্ত সংখ্যা, ২০১৫। পৃ. ২১-৪৫
৮. বিজয় সরকার, বিজয়গীতি, কলকাতা, লোককবি প্রকাশন, ১৯৯৮, পৃ. ১৭২-৭৩
৯. ‘কইসণি হালো ডোম্বী তোহো রি ভাভরীআলী।’
‘ডোম্বিত আগলি নাহি চ্ছিণালী।’
অতীন্দ্র মজুমদার সম্পাদিত, চর্যাপদ, ঢাকা, কথাশিল্প প্রকাশন, ২০১৮, পৃ. ১১৮
১০. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ২৭
১১. তদেব, পৃ. ৩০
১২. তদেব, পৃ. ৩২
১৩. প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি
১৪. তদেব
১৫. তদেব,
১৬. তদেব,
১৭. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ৩৪-৩৫
১৮. প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি
১৯. তদেব,
২০. তদেব,
২১. তদেব,
২২. তদেব,
২৩. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ১৫
২৪. প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি
২৫. তদেব,
২৬. তদেব,
২৭. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ২৩
২৮. এঁরা ছাড়া, এ ধারায় গান ও কবিতা লিখেছেন : শরৎচন্দ্র পন্ডিত (দাদাঠাকুর) (১৮৮১-১৯৬৯), নবদ্বীপ হালদার
(১৯১১-৬২), তুলসী লাহিড়ি (১৩০৩-৬৬), রঞ্জিত রায়, কালিদাস রায়, সজনীকান্ত দাস ও যশোদাদুলাল মন্ডল।
দাদাঠাকুর ভোট নিয়ে লিখলেন : ভোট দিয়ে যা/ আয় ভোটার আয়।/ মাছ কুটলে মুড়ো দিব/গাই বিয়োলে দুধ
দিব/ সুদ দিলে টাকা দিব/ ফি দিলে উকিল হব/ চাল দিলে ভাত দিব/ মিটিং-এ যাব না/ অবসর পাব না/ কোনো
কাজে লাগব না/ জাদুর কপালে আমার ভোট দিয়ে যা।
স্বপন সোম, ‘বাংলা হাসির গান ও প্যারডি,’ সৌমিত্র লাহিড়ী সম্পাদিত, বাংলা সংগীত মালা ১৪১৪, পৃ. ১৭৩
২৯. দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের নির্বাচিত হাসির কবিতা, ভূমিকা, পৃ. ৬
৩০. ড. গৌরী দে, রঙ্গ-ব্যঙ্গ সংগীত, কলকাতা, দেব সাহিত্য কুটীর প্রাইভেট লিমিটেড, ২০০৮, পৃ. ২১৬
৩১. রসনার তৌলে করি সৌন্দর্য বিচার,
(ও গো) সমালোচকের দল! প্রসীদ এবার।
“অন্ধ অনুকারী” যত বঙ্গ কবিবর,
(আহা) তাই হয় নাই মোচা তোমার আদর।
উদয় হয়েছে চাঁই এবে অকস্মাৎ,
(জোরে) চেঁচায়ে যে ক’রে দিতে পারে বাজীমাৎ।
স্বভাব-কবি সে নহে স্বভাব ক্রিটিক,
(ঠিক) টিক্টিকি সম সদা করে টিক্টিক।
নিয়েছে সে তোর দিক ‘উপেক্ষিতা’ বলি’
(মরি) তোমারে মাথায় করি’ ফিরে গলি গলি।
হামেশা ফুকারি’ ফিরে হামবড়া-চাঁই,
(বলে) ‘হাম্বা’ রবের বাড়া বে আর নাই।
হরপ্রসাদ মিত্র, সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কবিতা ও কাব্যরূপ, কলকাতা, মুকুন্দ পাবলিশাসর্, ১৯৬৪, পৃ. ১৮২-৮৩
৩২. ড. গৌরী দে, রঙ্গ-ব্যঙ্গ সংগীত, পৃ. ৮১
৩৩. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ২১৯-২০
৩৪. তদেব, পৃ. ২২৫
৩৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, আধুনিক সাহিত্য, ঢাকা, কথাকলি, ১৩৭৭, পৃ. ১০
৩৬. অজিতকুমার ঘোষ, বঙ্গসাহিত্যে হাস্যরসের ধারা, পৃ. ৩০৮
৩৭. প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি
৩৮. তদেব,
৩৯. তদেব,
৪০. তদেব,
৪১. তদেব,
৪২. তদেব,
৪৩. প্রসূন মাঝি, ‘ওই মহাসিন্ধুর ওপার থেকে : দ্বিজেন্দ্রলাল রায়,’ সুব্রত রায় চৌধুরী সম্পাদিত, তথ্যসূত্র, পৃ. ১১৯
৪৪. প্রফুল্লরঞ্জন বিশ্বাসের চিঠিপত্র, চিঠি নং ৩৪। তারিখ : কুলটিয়া, ১৫ ফাল্গুন ১৩৬৩
৪৫. শিশির কর, ব্রিটিশ শাসনে বাজেয়াপ্ত বাংলা বই, কলকাতা, আনন্দ পাবলিশার্স লিমিটেড, ১৯৮৮, পৃ. ২৯৪
৪৬. শ্রীশচন্দ্র দাস, সাহিত্য-সন্দর্শন, ঢাকা, পৃ. ২১৯-২০